প্রপার্টি উইল এর প্রক্রিয়া-
প্রপার্টি উইল হল এস্টেট প্লান এর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ লিগাল পদক্ষেপ। অন্যদিকে এস্টেট প্লান হল কোন ব্যক্তির যাবতীয় প্রপার্টি, মালিকানাধীন সম্পদ, ব্যাংক হিসাব ইত্যাদি তিনি মারা গেলে কিভাবে ব্যবস্থাপনা হবে তার বিশদ বিবরণ। অন্যভাবে বলা যায়, কোন ব্যক্তির মোট সম্পদ এবং দায়, তার অনুপস্থিতিতে কিভাবে বণ্টন হবে তার একটি আইনগত ডকুমেন্ট হল এস্টেট প্লান।
সাধারনত ব্যক্তিগত/ স্বতন্ত্র এস্টেট বলতে বুঝানো হয় –
- প্রপার্টি
- বিনিয়োগ
- যানবাহন
- এন্টিকস
- লাইফ ইনস্যুরেন্স
- পেনশন
- সঞ্চয়
- দায়। ইত্যাদি
সাধারণত তিন ভাবে এস্টেট প্লান করা যেতে পারে-
১) গিফট এবং ট্রাস্টঃ কোন ব্যক্তি জীবিত থাকা অবস্থায় তার পরিবারের সদস্যদের তার সম্পদ গিফট করতে পারে। অন্যভাবে তিনি ব্যক্তি জীবিত থাকা অবস্থায় ট্রাস্ট গঠন করে, তার তার সম্পদ তার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বণ্টন করতে পারে।
২) চ্যারিটি ডোনেশনঃ চ্যারিটেবল ডোনেশন হল এস্টেট প্লান এর আরেকটি উপায় এবং এর মাধ্যমে inheritance tax bill কমানো যায়।
৩) উইল এবং টেস্টামেন্টঃ উইল এবং টেস্টামেন্ট হল এস্টেট প্লান এর গুরুত্বপূর্ণ লিগাল পদক্ষেপ। ফাইনাল উইল এবং টেস্টামেন্টে কোন ব্যক্তির সম্পদ এবং দায় কিভাবে বণ্টন হবে তার বিস্তারিত বর্ণনা এবং এক্সিকিউটরদের নাম থাকবে। উইলকৃত ব্যক্তি মারা যাবার পর, এক্সিকিউটরগণ তার যাবতীয় সম্পদ এর নিরাপত্তা দিবে এবং উইল অনুযায়ী উত্তরাধিকারদের নিকট সম্পদ বণ্টন করবে।
একটি উইলে কি কি থাকেঃ
একটি উইল পরিকল্পনা এবং লেখার সময়, যে সব বিষয় অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে-
- উইল দ্বারা কারা উপকৃত হবে
- নির্দিষ্ট কোন ব্যাক্তিকে নির্দিষ্ট কোন সম্পদ গিফট করতে চান কিনা।
- ‘residue’ সম্পদ কে পাবে অথবা কথায় যাবে। ‘residue’ বলতে কোন ব্যক্তির মৃত্যুর পর তার দাফন, অ্যাডমিন খরচ, ট্যাক্স ইত্যাদি খরচ এর পর যে সম্পদ অবশিষ্ট থাকবে।
- উইলকৃত ব্যাক্তির আগে যদি কোন উত্তরাধিকার মারা যায়।
- চ্যারিটেবল প্রতিষ্ঠানে কোন সম্পদ দান করতে চান কিনা।
- উইলকৃত ব্যাক্তির মৃত্যুর পর প্রাথমিকভাবে কারা তার সম্পদ পরিচালনা করবে। (এক্সিকিউটর)
কিভাবে উইল তৈরি করা যায় –
কোন ব্যক্তি মৃত্যুর পর তার সম্পদ এবং দায় কিভাবে বণ্টন হবে তার বিস্তারিত বর্ণনা উইলে লিখিত এবং সাক্ষরকৃত থাকবে। এই উইল বিভিন্নভাবে তৈরি করা যায়।
# লয়ার এর মাধ্যমে উইল তৈরিঃ
উইল তৈরি করার সবচেয়ে উত্তম পদ্ধতি হল একজন অভিজ্ঞ সলিসিটর অথবা চার্টার লিগাল এক্সিকিউটিভ এর মাধ্যমে উইল তৈরি করা। লয়ার একটি নির্দিষ্ট ফি এর বিনিময়ে উইল তৈরি করতে সহায়তা এবং পরামর্শ দিবে। সলিসিটর অথবা চার্টার লিগাল এক্সিকিউটিভ এর মাধ্যমে উইল তৈরি করার সুবিধা হল, সলিসিটর অথবা চার্টার লিগাল এক্সিকিউটিভ inheritance tax bill সম্পর্কে উত্তম পরামর্শ দিবে। এছাড়া উইল তৈরি সম্পন্ন হলে, সলিসিটর অথবা চার্টার লিগাল এক্সিকিউটিভ নির্দিষ্ট কিছু ফি বিনিময়ে উইল নিরাপদ স্থানে সংরক্ষণ করবে।
# ফ্রি উইল মান্থ
প্রতি বছর মার্চ এবং অক্টোবর এ বিভিন্ন চ্যারিটি সংগঠন অভিজ্ঞ সলিসিটরদের মাধ্যমে বিলাতের বিভিন্ন স্থানে ক্যাম্পেইন পরিচালনা করে। এই ক্যাম্পেইনে ৫৫ বছর ঊর্ধ্ব ব্যক্তিবর্গ বিনামূল্যে উইল তৈরি এবং আপডেট করতে পারবেন।
এছাড়াও প্রতি বছর নভেম্বর মাসে বিভিন্ন চ্যারিটি সংগঠন তাদের প্রতিষ্ঠানে কিছু চ্যারিটি ডোনেশন এর বিনিময়ে অভিজ্ঞ সলিসিটরদের মাধ্যমে সব বয়সী ব্যক্তিবর্গকে উইল তৈরি এবং আপডেট করতে সহায়তা করে।
# ব্যাংক এর মাধ্যমে উইল তৈরিঃ
বিভিন্ন ব্যাংক উইল তৈরি করতে এবং এস্টেট প্লান এর পরামর্শ দিয়ে থাকে।
উইল তৈরি করা না হলে কি হবেঃ
কোন ব্যক্তি উইল তৈরি না করে মৃত্যুবরণ করলে তিনি ‘intestate’ হিসেবে মৃত্যুবরণ করেছেন বলে গণ্য হবেন। এই পরিস্থিতিতে তার সম্পদসমূহ Intestacy নিয়ম অনুযায়ী বণ্টন হবে।
Intestacy নিয়ম-
- কোন ব্যক্তি যদি স্ত্রী/সিভিল পার্টনার এবং সন্তান রেখে মারা যায়। তবে তার স্ত্রী মৃত ব্যাক্তির সকল ব্যক্তিগত সামগ্রী এবং তার সম্পদের অর্ধেক পাবে। এবং তার সন্তানগণ তার সম্পদের বাকি অর্ধেক পাবে।
- কোন ব্যক্তি যদি স্ত্রী/সিভিল পার্টনার এবং নিঃসন্তান অবস্থায় মারা যায়। তবে তার স্ত্রী মৃত ব্যাক্তির সকল ব্যক্তিগত সামগ্রী এবং তার সকল সম্পদের মালিকানা পাবে।
- কোন ব্যক্তি যদি কেবলমাত্র সন্তান রেখে মারা যায়। তবে তার সন্তানগণ মৃত ব্যাক্তির সকল ব্যক্তিগত সামগ্রী এবং তার সকল সম্পদের মালিকানা পাবে।
- কোন ব্যক্তি যদি পার্টনার থাকে এবং তিনি যদি তাকে বিয়ে অথবা সিভিল পার্টনারশিপ না করেন। তবে তার মৃত্যুর পর তার পার্টনার, মৃত ব্যাক্তির সম্পদের কোন অংশ পাবে না।
- কোন ব্যক্তি যদি বিপত্নীক এবং নিঃসন্তান অবস্থায় মারা যায়। তখন তার সম্পদসমূহ প্রথমে তার পিতা-মাতা, এরপর তার ভাই-বোন এবং আত্মীয় স্বজন এর মধ্যে বণ্টন হবে। এখন সম্পদ বণ্টনের জন্য কোন জীবিত আত্মীয় স্বজন পাওয়া না গেলে, তার সম্পদসমুহ ক্রাউন(Crown) এর নিকট হস্তান্তর হবে।
ট্রাস্ট তৈরি করা –
কোন ব্যক্তির যদি অপ্রাপ্ত বয়স্ক সন্তান অথবা প্রতিবন্ধী সন্তান থাকে। তার অনুপস্থিতিতে অপ্রাপ্ত বয়স্ক সন্তানদের পক্ষ হয়ে তার সম্পদ পরিচালনা করার জন্য ট্রাস্ট তৈরি করতে পারেন। এই ট্রাস্ট এ কমপক্ষে দুজন ট্রাস্ট সদস্য অথবা এক্সিকিউটর থাকবে। যারা মৃত ব্যক্তির অপ্রাপ্ত বয়স্ক সন্তান অথবা প্রতিবন্ধী সন্তানদের পক্ষে মৃত ব্যক্তির সম্পদ পরিচালনা করবে। ট্রাস্ট গঠন করার পূর্বে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ স্পেশালিষ্ট সলিসিটর এর পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন।
একটি ট্রাস্টটে তিনজন প্রধান ব্যাক্তি থাকে-
১) The settlor: একজন সেটর উপকারভোগীর জন্য ট্রাস্ট গঠন করেন এবং তিনি পাওয়ার অফ এটর্নি এর মাধ্যমে ট্রাস্ট এর যাবতীয় দায়িত্ব ট্রাস্টীদের নিকট প্রদান করে।
২) The Trustee: ট্রাস্টীগণ একটি ট্রাস্ট এর লিগাল ওউনার। ট্রাস্টীগণ উপকারভোগীর পক্ষে ট্রাস্ট এর যাবতীয় সম্পদ এবং বিনিয়োগ পরিচালনা করে।
৩) The Beneficiary: ট্রাস্ট হতে যিনি যাবতীয় উপকার পেয়ে থাকেন।
প্রোবেট প্রপার্টির মর্গেজ এবং বিক্রয় প্রক্রিয়া
বিলেতে কোন প্রপার্টির মালিক মৃত্যুবরণ করলে উত্তরাধিকারসূত্রে/উইল অনুযায়ী তার স্বামী/স্ত্রী এবং সন্তানরা প্রপার্টির মালিকানা লাভ করবে। এই ধরনের প্রপার্টিকে বলে প্রোবেট সম্পত্তি এবং এই সম্পত্তি উত্তরাধিকারদের নিকট হস্তান্তর এর ক্ষেত্রে যে আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয় তাকে বলে প্রোবেট লিগাল প্রসেস। প্রোবেট লিগাল প্রসেস এর মাধ্যমে উত্তরাধিকারসূত্রে/উইল অনুযায়ী একজন ব্যক্তি প্রপার্টির ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পান।
বিলেতে কেউ যদি উত্তরাধিকারসূত্রে অথবা উইলের মাধ্যমে কোন প্রোবেট প্রপার্টির মালিকানা পেয়ে থাকেন। এখন তিনি যদি উক্ত প্রপার্টি বিক্রয় করতে চান, তবে তাকে কিছু নিয়ম অনুসরণ করে উক্ত প্রপার্টি বিক্রয় করতে হবে।
গ্রেট ব্রিটেনে প্রোবেট প্রপার্টি বিক্রয় করার আগে প্রপার্টির মালিকদের যেসব বিষয় এর প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে-
আপনি বর্তমানে প্রপার্টির প্রকৃত মালিক কিনা
প্রপার্টি বিক্রয় করার আগে দেখতে হবে, যার মাধ্যমে আপনি প্রপার্টির মালিকানা পেয়েছেন, তিনি মৃত্যুর আগে কোন উইল করেছেন কিনা এবং সেই উইলে আপনার নামে বর্তমান প্রপার্টির মালিকানা আছে। এখন প্রপার্টির পূর্বের মালিক যদি মৃত্যুর আগে কোন উইল না করেন, তবে আইন অনুযায়ী তার স্বামী-স্ত্রী, সন্তান এবং নাতি-নাতনীরা প্রপার্টির মালিকানা লাভ করবে।
প্রোবেট এর জন্য অ্যাপলিকেশন করা লাগবে কিনা
একক মালিকানাধীন কোন প্রপার্টির মালিকের মৃত্যু হলে, সাধারণভাবে উত্তরাধিকারগন প্রপার্টির মালিকানা লাভ করবে। এখন যৌথভাবে প্রপার্টির মালিকানা থাকলে, একজন মালিকের মৃত্যু হলে সাধারণভাবে প্রপার্টির মালিকানা অপর মালিকের নিকট হস্তান্তর হবে। প্রোবেট সম্পত্তি বিক্রয় করার জন্য যার নামে প্রপার্টি উইল করা হয়েছে তাকে প্রোবেট রেজিস্টারে “গ্রান্ট অফ প্রোবেট” এর জন্য অ্যাপলিকেশন করতে হবে।
উইলে কোন সমস্যা থাকলে
এখন প্রপার্টির কোন উইল না থাকলে অথবা উইল বৈধ না হলে অথবা প্রপার্টির কোন এক্সিউটর না থাকলে অথবা এক্সিউটর তার দায়িত্ব ঠিক মত পালন না করলে। প্রোবেট কোর্ট যিনি “গ্রান্ট অফ প্রোবেট” এর জন্য অ্যাপলিকেশন করেছেন তাকে “লেটার অফ এডমিনিস্ট্রেশন” দিবে। মৃত ব্যক্তির বাবা-মা, স্বামী-স্ত্রী, সন্তান, নাতি-নাতনী, ভাই-বোনরা “লেটার অফ এডমিনিস্ট্রেশন” এর জন্য অ্যাপলিকেশন করতে পারবেন।
আবার যাদের নামে উইল করা হয়েছে, তাদের মধ্যে যদি উইল নিয়ে কোন সমস্যা হয়। তবে তারা তাদের নিজস্ব সলিসিটর এর মাধ্যমে প্রোবেট কোর্ট “গ্রান্ট অফ প্রোবেট” প্রদান স্থগিত রাখার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এরপর প্রোবেট কোর্ট তাদের সমস্যা সমাধানের জন্য নির্দিষ্ট সময় দিবে।
“গ্রান্ট অফ প্রোবেট” এর জন্য কতদিন সময় লাগে
ইংল্যান্ড এবং ওয়ালেস এ “গ্রান্ট অফ প্রোবেট” পেতে নুন্যতম ৯ থেকে ১২ মাস সময় লাগে। উইলের বিভিন্ন সমস্যা/অসম্পূর্ণ উইল, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংগ্রহ করতে সময়, প্রোবেট সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে উত্তরাধিকারদের মধ্যে সমস্যা ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে “গ্রান্ট অফ প্রোবেট” পেতে কিছুটা সময় লাগে।
“গ্রান্ট অফ প্রোবেট” এবং “লেটার অফ এডমিনিস্ট্রেশন” এর জন্য কি কি ডকুমেন্ট লাগবে
- প্রোবেট সম্পত্তি পূর্বের মালিকের ডেথ সার্টিফিকেট
- সম্পূর্ণ উইল
- ইনহেরিটেন্স ট্যাক্স পরিশোধ এর রসিদ
- প্রোবেট সম্পত্তি উত্তরাধিকাররা কিভাবে ভাগাভাগি করে নিবে তার প্রমাণ পত্র।
- “গ্রান্ট অফ প্রোবেট” এর জন্য উইলসহ প্রোবেট কোর্ট নিকট অ্যাপলিকেশন
- প্রপার্টির কোন উইল না থাকলে “লেটার অফ এডমিনিস্ট্রেশন” এর জন্য প্রোবেট কোর্ট নিকট অ্যাপলিকেশন
- “গ্রান্ট অফ প্রোবেট” এবং “লেটার অফ এডমিনিস্ট্রেশন” এর জন্য সরকারি কোন ডকুমেন্ট অথবা তৃতীয় পক্ষ/ সংস্থার কোন ডকুমেন্ট প্রয়োজন হলে তা সংগ্রহ করা।
প্রোবেট অ্যাপলিকেশন এর জন্য কি রকম খরচ হয়
প্রোবেট সম্পত্তির মূল্য £৫০০০ হলে কোন ফি নেই। £৫০০০ এর বেশি হলে অ্যাপলিকেশন ফি ২৭৩ পাউন্ড। এছাড়াও প্রোবেট ডকুমেন্ট সরকারি বিভিন্ন সংস্থার নিকট পাঠাতে হয়। এর জন্য প্রতিটি প্রোবেট অ্যাপলিকেশন ফি ১.৫ পাউন্ড।
ইনহেরিটেন্স ট্যাক্স এবং ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স
প্রোবেট সম্পত্তির মূল্য £৩২৫,০০০ এর বেশি হলে উত্তরাধিকারদের ইনহেরিটেন্স ট্যাক্স দিতে হবে। তবে মৃত ব্যক্তির স্বামী/স্ত্রীকে ইনহেরিটেন্স ট্যাক্স দিতে হবে না। প্রোবেট সম্পত্তি বিক্রয় করার পর একটি নির্দিষ্ট হারে ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স দিতে হবে।
প্রোবেট প্রপার্টির জন্য মর্গেজ
উত্তরাধিকারসূত্রে কোন ব্যক্তি যদি হঠাৎ করে প্রপার্টির ওউনার হয়ে যান তবে তাকে অ্যাক্সিডেন্টাল ল্যান্ডলর্ড বলে। একটি এস্টেট এজেন্ট কোম্পানির জরিপ অনুযায়ী বর্তমানে গ্রেট ব্রিটেন এর মোট বাই টু লেট প্রপার্টির ৩০% প্রপার্টির ওউনার হল এক্সিডেন্টাল ল্যান্ডলর্ড ।এখন কোন প্রোবেট প্রপার্টির ওউনার তার প্রপার্টিতে নিজে বসবাস না করে বাই টু লেট প্রপার্টি হিসেবে ভাড়া দিতে পারবেন এবং এই বাই টু লেট প্রপার্টি রি-মর্গেজ করে টাকা তুলতে পারবেন।
প্রোবেট প্রপার্টির মর্গেজ এর জন্য যেসব বিসয় এর প্রতি বিশেষ লক্ষ্য রাখতে হবে-
আপনার প্রপার্টির রেসিডেন্সিয়াল মর্গেজ আছে এবং আপনি এই প্রপার্টিকে বাই টু লেট প্রপার্টিতে রূপান্তর করে ভাড়া দিতে চাচ্ছেন। এই সিদ্ধান্ত নেবার পর প্রথমেই একজন অভিজ্ঞ মর্গেজ এডভাইজর এর সাথে পরামর্শ করুন। কারণ একজন মর্গেজ এডভাইজর আপনার সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিবে। এছাড়াও যে সব ডকুমেন্ট সংগ্রহ করতে হবে- ল্যান্ডলর্ড প্রপার্টি লাইসেন্স, কনসেন্ট টু লেট, ল্যান্ডলর্ড ইনস্যুরেন্স, রাইট টু রেন্ট, ইত্যাদি
প্রপার্টি মার্কেট এবং প্রপার্টি মর্গেজ সম্পর্কে আপনাদের কোন মতামত বা জিজ্ঞাসা থাকলে নিন্মের ই-মেইল অথবা টেলিফোন নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন।
Email: info@benecofinance.co.uk
Tel: 02080502478